খাবারের স্বাদ ও ঘ্রাণ বৃদ্ধি করে।
হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে।
শরীরের টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে।
ভিটামিন ও খনিজের ভালো উৎস।
ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়ক, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
মসলা ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং সজীবতা বাড়াতে সাহায্য করে।
২০১৯ সালে ইতালির এক গবেষণার তথ্য অনুযায়ী যারা কখনো লাল মরিচ খাননি তাদের তুলনায় যারা সপ্তাহে অন্তত চার দিন লাল মরিচ খান তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক কম।
আদা ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে। আদা উল্লেখযোগ্যভাবে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন আদা খেলে সকালের অসুস্থতা এবং বমিভাব প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
লবঙ্গের অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল গুণাগুণ জীবাণু ও ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে, যা সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়ক। এটি হজমের জন্য উপকারী, বদহজম ও গ্যাসের সমস্যা কমায় এবং পেটের ব্যথা উপশম করে। লবঙ্গের মধ্যে থাকা ইউজেনল উপাদান ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত।
ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া অর্থাৎ শরীরের ছত্রাক জনিত সমস্যার প্রতিরোধে দারুচিনির ভূমিকা রয়েছে। উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এবং বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও গলা ব্যথা কমাতেও ভূমিকা রয়েছে দারুচিনির।
এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের টক্সিন দূর করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া, জিরা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এটি ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে।
গুড়া মসলা তৈরি করার সময় প্রচুর তাপ উৎপন্ন হয় এবং মসলার মধ্য থাকা Essential Oils উড়ে যায় ফলে মসলার মধ্যে থাকা ঔষধি গুণাগুন হ্রাস পায় বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা। বাটা মসলা শুধু খাবারের স্বাদ ও ঘ্রাণই বৃদ্ধি করে না রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে।
Alsalar এর বাটা মসলা ফ্রিজের নরমালে ১ মাস পর্যন্ত এবং ডিপ ফ্রিজে ৩ মাস পর্যন্ত রাখা যাবে।
আদা বাটা, রসুন বাটা, পেঁয়াজ বাটা, কাঁচা মরিচ বাটা, ধনিয়া বাটা, কাঁচা হলুদ বাটা এগুলো পেস্ট এর ক্ষেত্রে আমরা সম্পূর্ণ দেশিও মসলা ব্যবহার করে থাকি। শুকনা মরিচ পেস্ট এর ক্ষেত্রে আমরা বগুড়ার বিখ্যাত লাল মরিচ ব্যবহার করে থাকি।
জিরা বাটার ক্ষেত্রে আমরা বেশিরভাগ সময় ইন্ডিয়ান জিরা ব্যাবহার করে থাকি।
যে কোন মসলা সংকটের ক্ষেত্রে আমরা খুব অল্প সংখ্যক সময় বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকি।
অবশ্যয় একজন রাঁধুনির প্রথম পছন্দ বাটা মসলা। কিন্তু তাদের হাতের কাছে বাটা মসলা না থাকার কারনে বাধ্য হয়ে গুড়া মসলা ব্যবহার করে থাকে। কাপড়ের রং ক্ষতিকর কেমিক্যাল বা বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকির সম্ভাবনা থাকা সত্বেও।
মুখ বন্ধ পাত্রে Alsalar এর বাটা মসলা ফ্রিজের নরমালে ১ মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে। আরও বেশি দিন রাখতে চাইলে ডিপ-ফ্রিজে রেখে দিন। ৩ মাস পর্যন্ত ভাল থাকবে মসলা।
অগ্রিম কোন টাকা পরিশোধ করতে হবে না। ডেলিভারি ম্যান এর থেকে প্রোডাক্ট বুঝে নিয়ে তারপর টাকা পরিশোধ করবেন। অর্ডার করতে নিচের ফর্মটি পূরণ করুন।
৫০০ গ্রাম আদা বাটা
৫০০ গ্রাম রসুন বাটা
৫০০ গ্রাম পেঁয়াজ বাটা
৫০০ গ্রাম কাঁচা মরিচ বাটা
৫০০ গ্রাম পেঁয়াজ বাটা ৯০ টাকা
৫০০ গ্রাম আদা বাটা ১৯৫ টাকা
৫০০ গ্রাম রসুন বাটা ১৯৫ টাকা
৫০০ গ্রাম আদা রসুন মিক্স বাটা ২১০ টাকা
৫০০ গ্রাম কাঁচা মরিচ বাটা ৮০ টাকা
৫০০ গ্রাম শুকনা মরিচ বাটা ২৭০ টাকা
© 2025 Alsalar Limited